বন্ধু
৭০১ জন
অনুসরনকারী
১ জন
কঠিন বাস্তবের মুখোমুখি হতে হতেইচ্ছেগুলো সবসময়ই কেদেছে সংগোপনে
বিশাল ব্যক্তিত্বের অধিকারী স্পর্শকাতর ময় সাগরের মতই গভীর আমার বাবার হৃদয়,
সতেরোশো ক্রোশ পথ অতিক্রম করে এক ফালি সুখের ছোয়া কুড়িঁয়ে পেয়েছি।
তোমরা কি কেউ বলতে পারো শীতের ওজন কত ?
বসে আছি নির্ঘুম চোখে চারিদিকে নিঝুম নিস্তব্ধতার গাড় অন্ধকার
ঠুক টুক ঠুক টুক শব্দের অনুভূতি কিসের যেন ব্যাথাহীন নড়াচড়া
ভুলতে পারিনা তোকে কিছুতেই .................
২৪ জুন, ২০১২
amar mon shudhu tokeai khuje fere aajo .................
বাবা নেই অথচ বাবার স্পর্শ আর নির্ভরতার স্মৃতিগুলো ভীষণ কষ্ট দেয়...
আমার চারপাশ বড় নীরব, নিস্তব্ধ...বাতাসে নেই প্রাণের স্পন্দন,আকাশে নেই মেঘ, নেই সূর্য ।
আমি বায়ান্ন বলছি,জানি তোমরা আমায় ভুলে যাওনি।
শূন্যতা হেঁটে যায় এই মনে বৃষ্টিহীন পিয়াসার শ্রাবণে ,
নীল পাহাড়ের ধারে, মৌন চিত্রা দেবী আমায় দেখে সরল প্রাণে কথা বলে
ঢাকা শহরেরর সন্নিকট গ্রামগুলোকে গিলে খাচ্ছে আবাসন ব্যবসা। পুঁজিবাদের এই গ্রাম বিরূপ মনোভাবের বিরুদ্ধে দুটি কথা বলাই এ কবিতার উদ্দেশ্য।
মিলি দু হাতে টেনেও ছাতাটা ধরে রাখতে পারছে না। যত না বৃষ্টি, তার থেকেও বেশী দমকা বাতাস।
আমি আমার দেশকে ভালবাসি আমি বিশ্বকেউ খুব ভালবাসি
মাটির গন্ধে যে চিৎকারতার টের পাই কেবল রক্ত স্রোতে।
ভোরের কাছে আলোর প্রত্যাশায় হাত পেতেছিলামমুঠো জুড়ে শিশির তুলে দিয়েছিল, তৃষ্ণার্ত দুপুরে
খসখসে থেকে ক্রমশই মসৃণ হচ্ছে-জড় পাথরের প্রতিবন্ধকেরা;
বড় আকারের পরিবর্তন ...এইতো সমসাময়িক অভিলাষ!অথচ বৃষ্টির কোন এক বিন্দু ধরে ঝুলে পালানোর ইচ্ছা...
মন্তব্য করুন