বন্ধু
৩৭০ জন
কে-গো তুমি উদাস চিত্ত মেলে খুঁজে ফেরো মোরে?আমি নিভৃতে লুকায়ে আছি তোমার অগোচরে!
শূন্যে ডানা ছড়িয়ে দিয়েই পাখির ওড়ার স্বাধীনতাখোলা মাঠে দুরন্ত কিশোরের খেলার স্বাধীনতা
শহীদ মিনারের বেদীতে দাঁড়িয়ে বলছি-ভাষার খুনিদের ক্ষোভের ঘৃণায় দলছি!
খুব কাদালে সেদিন আর আমিও অঝরে বাড়িয়েছি জল পদ্মার পাড়ে
কাঁদবোনা, কাঁদবোনা যদি অনেক দুঃখও দাও স্থবির পাথর আর মৃত্তিকায় তাপদাহ পূনর্বার
স্বাধীনতা মানে লক্ষ প্রাণের রক্তে ভেজা ধন,স্বাধীনতা মানে সহস্র মায়ের কষ্টে ভাঙ্গা মন।
মাগো, তুমি কি শুনতে পাচ্ছো ? কত কাল ধরে, কত বেলা অবেলায় তোমাকে খুঁজে মরছি।
স্বপ্ন ছাড়া মানুষ কি বাঁচে? মানুষ কি বাঁচতে পারে? যার আছে সে আরো চায়, যার নেই সেও চায়। এই চাওয়া, পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা
কষ্টের রোদে অধীর, দিনরাত ফেটে চৌচির,রং চটা মনের দেরাজ,
শহীদ মিনারে প্রভাত ফেরী সেই যে প্রথম নগ্ন পায়েতারও আগে বাংলা আমার শাল-মহুয়ার এই গাঁয়ে।
ঈর্ষার চাতাল রোদে পোড়া দেই পৌর কলাপাতায় প্রতিযোগ ঝনঝন
মাথার কাছে জানালা টা খুলে দিতেই এক পশলা ফাল্গুনী হাওয়া ঘরে হুড়মুড় করে ঢুকে পড়লো।সে বাতাসে শীতের আমেজ।আমার পরনে তখন প্রিয়ন্তির দেওয়া হলদে রঙা পাঞ্জাবী।
ভাপা পিঠা বেশ জনপ্রিয় শীতেমুখ-রুচি বাড়ে বিল সাপটানো মাছে,পথকলি যারা শীতে কাঁদে তারা আড়ষ্ট শিশুরা ঘেঁষে জননীর কাছে ।
বিদ্যালয় থেকে কোচিং-আলয়—স্বজন-পরিজনও ভাসেন গড্ডালিকায়।ফিবছর নিয়ম বদলায়, ছাপাখানার পসার বাড়ায়শিক্ষা-কর্তাদের পকেট ভরায়।
গুরু প্রনাম রইলো চরণে ।আজ বিভেদ ভুলেছিসবাই থাকি মিলেমিশে,নেই কোনো রেষারেষিনেই কোনো ঘৃণা
চল চল করে ফেলআজ কিছু অংকভয় কেন? দূর করমনের আতংক।
ইমন ভাই বৃষ্টি ভালবাসে।তার মতে যারা নাকিবৃষ্টি ভালবাসেনা,তারা নাকি অন্য কাউকেভালবাসতে পারেনা।বৃষ্টি হল আকাশের কান্না।
মন্তব্য করুন