বন্ধু
১৮৯ জন
অনুসরনকারী
২ জন
চেয়ে থাকি অপলক দৃষ্টিপটে ভিন্ন ভঙ্গিমায়। সরল মনে মৃদু হাসি বহে অফুরন্ত, পিলায়ে অনন্ত সুধার অমৃত স্বাদ।
আমি শূন্যতাই ঘুরি আর তোমার মন মজুত, আমার অন্তরে ভ্রান্তির সমাহার অযুত। কাঠ পেন্সিল দিয়ে মুছে ফেলতে চায়, ছোট্ট বেলার পাঠশালার শিশুদের ন্যায়।
চলো পরী বেয়ে তরী আজ সিন্ধু পথে যায় ভেসে,হাওয়ায় জাহাজে শূন্যে উড়াল দিই দুর দেশে।
শোনরে তার, কদিন আগে মা দুনিয়াকে দেয় ছুটি।সকাল দুপুর খেতো না থানা রাত্রে খেতো এক রুটি।
দিন রাত্রি খেটে মরি পাইনে আসল মুল্য,ওরা যে ভাই ভাবে মোদের বলদের সমতুল্য।
সে মেলা তো চলে গেছে দাওনি কিছু কিনে,এ মেলাতে ফিরবো নাকো মাটির পুতুল বিনে।
দেখেছি মাথার উপর বিশাল আকাশতারা ভরা রাতে খুঁজেছি পূর্ণিমা চাঁদ,প্রচন্ড উত্তাপের যন্ত্রণা মাড়িয়ে এক পশলা বৃষ্টির শেষে দেখেছিহৃদয় মোহিনী রঙধনুর বাহারী প্রকাশ !
একটা দুর্ঘটনা কিন্তু কতোগুলো মানুষের স্বপ্ন ভেঙ্গে যাবে আজ। সুমনের আত্মা হয়তো দূর দেখে দেখে কাঁদছে আর হয়তো ঘৃণায় ধিক্কার দিচ্ছে।
কবে থেকে গাছটায় পড়ে নি এক ফোটা জল,ডালপালা শুকিয়ে খটখটে হয়ে গেছে।টিকে আছে শুধু নগ্ন দেহখানি কোমল মৃত্তিকায়,বাঁচায় স্বপ্ন নিয়ে চেয়ে আছে।
আচমকা ঘুম ভাঙ্গে চিৎকার করে কাঁদি;সর্বশান্তির ময়দান থেকেতীরভূমি মৃত্যুর যাত্রী এখন।
প্রেম আলো আমার জীবনেসেই আলো নিয়ে তুমি এলেঅন্ধকার করে গেলে ভুলক্ষণেপ্রেম গেলো, তাই জীবন জলে ।
তলানীতে ঠেকেছে গিয়ে সততা যখনঅবক্ষয় প্রকাশিত হয়েছে তখন,প্রেমে-রণে নেই নাকি কোন সংকোচ !
মিরা। স্বপ্নের সাগর পাড়ি দেওয়ার বড় সাধ ছিল তার। জঙ্গলি ফুল আর কাশফুলের গাঁথা মালা ছিল তার প্রিয়। অজানা আচমকা ঝড়ো হাওয়ায় মিলিয়ে গেল তার স্বপ্নের সাগর পাড়ি দেওয়ার সাধ।
তখনো সন্ধ্যা নামেনি।অনন্ত বিশ্বলোক থেকে আলোকিত সূর্য বিদায় নিয়েছে,অথবা নেয়নি।চিরন্তন দ্বন্দ্ব।দুটোই সত্য,দুটোই মিথ্যা। আমার আসতে একটু দেরি হয়েছে।প্রাসাদসম বাড়িতে বসে আছি অনেকক্ষণ।
মন্তব্য করুন