বন্ধু
১৮৭ জন
অনুসরনকারী
৮ জন
সরল মনের মানুষ যারাভাবছ তুমি বোকাতাই চিরকাল তোমার কাছেখাচ্ছে তারা ধোঁকা।
ডিজিটাল ভালবাসাএনালগ প্রেমকেড়ে নেয় সারাদিনরাস্তার জ্যাম।
বৃষ্টির ভালবাসা উপেক্ষা করে আমি আজও হাঁটি বৃষ্টিহীন কোন এক মরু উপত্যকায়।এখন আমি বৃষ্টির সংসারে বাসিন্দা নই অভিমানী বৃষ্টির বৃত্তান্ত শুনতে পাই নাঠিক আগের মতো মাঝরাতে রিমঝিম শব্দে।
মুচির নজর পায়ের দিকেনাপিত দেখে মাথা
ফুলের আমি পাখির আমিসবার আমি আপন
আমার ভীষণ ইচ্ছে জাগেনীল আকাশে যেতে
নীল আকাশে চাঁদ উঠেছেকালকে খুশির ঈদ
হৃদয়টা ফিলিস্তিনের মত অধিকৃত প্রান্তর এখন আবেগের পাতাটা বুলেটে বুলেটে ঝাঝরা, অনুভূতির খাঁজগুলো কোঁকড়ানো লবন খাওয়া ‘জোঁক’ আর রক্তের হিমোগ্লবিন কণা ছড়িয়ে ছিটিয়ে
দীর্ঘ চাকরি জীবনে তিনি কোনদিন কারণ দর্শানোর নোটিশ পাননি। কিন্তু তা নিয়ে তার ভাবনা নয়---ভাবনা কারণ দর্শানোর কারণ নিয়ে।
এটি একটি প্রেমের কবিতা। মানুষের জীবনে বিশেষ করে যৌবনের রঙ্গিন দিনগুলিতে এমন কতগুলি মুহূর্ত আসে, যা প্রতিটি মানুষের স্মৃতির মণিকোটায় অবিস্মরণীয় হয়ে থাকে। এখানে এমনই একটি শুভদিনের শুভক্ষণের কিছু স্মৃতি কবিতার মাধ্যমে বর্ণনা করা হয়েছে।
ফোন রিসিভ হওয়ামাত্র বললাম- ‘আই লাভ ইউ’। ফোনের অপর প্রান্ত থেকে অবাক জিজ্ঞাসা- জ্বি, কি বললেন? আবার বলুন তো! আমি ভেতরে ভেতরে
ছায়া সংসার , এই তেঁতুল বিচি দিন বেচে খাই জোনাক পোকার ঋণ ;
এই মাত্র একটি তারা ঝরে পড়লো । শান্তা একবার বলেছিল , এই সময়ে প্রেমিকার নামে প্রার্থনা করলে বিধাতা ফেরান না ।
নম্র ঘুড়ি আজিকার, উড়িতেছ-তুমি আপনমন লইয়া,যতনে গড়িয়াছি তোমাইআমি হরেক গুঁতো খাইয়া।
দ্রুত নিঃশ্বাসের সাথে বুক উঠানামা করছে অস্বাভাবিকভাবে। তাকে দেখে লাগছে বাঘের তাড়া খেয়ে ছুটে পালানো কোন ত্রস্ত হরিণের মতো, বুঝি এখুনি এসে গেলো বাঘের নাগালে। ঘামে ভেজা মুখ ১০০ ওয়াটের বালবের আলোয় চকচক করছে। মনে হচ্ছে ছোট ছোট মুক্তোর দানা বিন্দু বিন্দু করে লাগানো আছে মুখের মাঝে।
শেষ বিকেলে বৃষ্টি থামতেই মেয়েটি একছুটে বাইরে!হাটতে হাটতে মিলিয়ে যায় রাস্তায়..পেছনে ফেলে বারান্দায় মায়ের চিন্তিত চোখ!
মন্তব্য করুন