বন্ধু
৬৩ জন
সাগরের শীতল জলে রুদ্ররা স্নান করেনক্ষত্ররা নেমে আসে যমুনায়, কথাকয় হাসে
সেদিন আমার রক্তে পিপাসা জেগেছিলকয়েক ফোটা লাল তরল জমে শক্তিমান হয়ে
স্কুল ব্যাগ কাঁধে। হাতে বৈশাখী আমপুকুরে ডুবে ডুবে হৈ-হুল্লুর পাড়া মহল্লায় ছুটা-ছুটি দৌড়
সুন্দরী তুমি কেমন আছো কাটছে কেমন দিনমন ভালো নেইকি আজ মুখটি কেন মলিন।
হাসি-খুশি ভাব। ফুরফুরে মন। ভালোলাগা এক নতুন অনুভূতি। জীবনের প্রথম পাত্রী দেখতে আসা। নদী এলাকা। বর্ষাকালে নৌকাই একমাত্র
ইদানীং সন্ধার পর পালাকরে একচোট ঝড় হয় সুখে আমার চোখের ঘুম চলে যায় দূর আকাশে
সেই যে একদিনদেখেছি তারে
বুকের ঘাসে চলে আঙুলের লাঙল চোখের তারায় খেলে স্বপ্নের হোলি
॥১॥নতুনের রোদনরবে উল্লাসিত ভূতল-
(১) শীত আমার খুব প্রিয় !
গেল ডাক্তার বাড়ী ডাক্তার গেল শশুর বাড়ী
এই হুনছেন। জ্বলদি উডেন। মাইয়া জানি কেমন করতাছে। কানের কাছে শরীফার রীতিমত চিতকার শুনতে পেয়ে ধড়মড়িয়ে জেগে উঠলো মনির মিয়া। সবে চোখটা লেগে এসেছিল। আজ ক'দিন দিন যাবত বলতে গেলে
আর কত ও পথে হাঁটবে ?এবার ফিরো, গোধুলি থেকে চোখ ফিরিয়েধুসর মাটি দেখো চিলের মতো।তোমার অবর্তমানে সূর্য উঠতে খুব দেরি করেদীর্ঘ রাতের শেষে আমার ঘুম ভাঙ্গে না,
দ্বিধা নামক একটি শব্দ ছিলও অনেক আগে কোথায় যেনও চলে গেছে,তাইতও মানুষ পাষাণ হয়ে কর্ম করে দ্বিধা ঝেড়ে আপন সার্থটাকে আপন করে৷৷
খুশির কলরবে ভরে গেছে গোলাপ গাছ, লাল-সবুজের আবগাহন, নিরন্তর ঘন্টাধ্বনি বেজে চলেছে অবিরাম....লালরাঙা ঘোড়াটা ছুটে চলেছে গন্তব্যহীন,অজানা আশংকা দানা বাঁধে,
মধুরিমা তুমি ফিরে যাও এখন সভ্যতার বার্ধক্য।একমাঠ ফসলেও নামমাত্র সবুজ একনদী অধরা পিপাসা -
নন্দনকানন শূন্য সে, কন্টকাকীর্ণ হাত, অগ্নিবর্ণা গোলাপ নিষ্কন্টক বৃন্ত রক্তাক্ত হাত অনর্গল অশ্রাব্য মাথায় অভিশাপ
তিনদিন টানা বৃষ্টির পর আজকের রোদ বড় কাঙ্ক্ষিত, ভালোবাসার। নিজের গুরুত্ব বোঝাতে রোদও যেন.........
মন্তব্য করুন