বন্ধু
৩৩৩ জন
অনুসরনকারী
১ জন
মৃতদেহগুলো চক্রাকারে সাজানো, যেন কেউ খুব যত্ন করে আল্পনা এঁকেছে। কি ভয়াবহ পৈশাচিকতা! চক্রের ঠিক মাঝখানে আমি দাঁড়িয়ে.. আতঙ্কিত? একদম না! আমার পায়ের কাছে চিৎ হয়ে পড়ে থাকা জানোয়ারটা মানুষের মত দেখতে, তার চোখে তীব্র ভয়।
এই বিবর্ণ শহরে জীবন যেন অভিশপ্ত রূপকথা..দিনের শুরুতে দূষিত কবিতা, রাত হলেই নির্ঘুম গল্প,
স্বপ্ন দেখায় ভীষণ অনীহা মেয়েটির.. অথচ প্রথম যেদিন ছেলেটি দেখা দেয় তার মধ্যরাতের স্বপ্নে, তারপর থেকে সব অন্যরকম..
সেই কবেকার কথা.. তুমি ছুঁয়েছিলে শূন্যতার হাত! এখন তোমার দেহে বসন্তের ঘ্রাণ,
অন্যমনস্ক হয়ে চুলায় বসানো গরম কেটলীতে হাত দিয়ে চমকে উঠলো তিতির। ওঘর থেকে সবার তুমুল আড্ডা কানে আসছে,
শেষ বিকেলে বৃষ্টি থামতেই মেয়েটি একছুটে বাইরে!হাটতে হাটতে মিলিয়ে যায় রাস্তায়..পেছনে ফেলে বারান্দায় মায়ের চিন্তিত চোখ!
বৈশাখ, তুমি হলে সূর্যদীঘল বালক আর আমি দুই বেনী বালিকা..
আমার কষ্টগুলো মিশিয়ে দিয়েছি আকাশেআকাশ ছড়িয়েছে আর সুবিশাল নীলিমায়দহন জ্বালা বপন করেছি অনূঢ়া ভূমিতেফসলের অপেক্ষায় কালাতিপাত করি-
নিঃশ্বাস নিঃশেষ হয় যদি কোন অবেলায়ভোরের শিশির-ভেজা সবুজ ঘাস হবো একদিন
আমিতো ছিলাম এক সূর্যাস্ত নিয়েসন্ধ্যাও দিয়েছিল অন্ধকারের সুখ।
মালবীকা, তোমার কি ইচ্ছে করে না - এই শীতে শহুরে কোলাহল ছেড়ে একটু অবসরে গ্রামে যেতে ?
হে শীত, তোমার আগমনে অবলিলায় অভিমানে ঝরে ভোরের অজস্র শেফালিকা।
আকাশে আষাঢ়ে আওয়াজ আলো আঁধারে বৃষ্টির বৃত্তে বন্দী বুকের বাংলা
অ-কৃত্রিম সপ্নে বিভোর হৃদয় আলিঙ্গন সাধনার তা অগ্নি প্রদীপ অভিলাষে আস্ফালন ॥
আমি তোমার ঠিকানা খুজে পেয়েছিখুজেছি অনেক ঘুরেছি সারা শহরঅলি গলি রাজপথ কিছুই রাখিনি বাকীভার্সিটির ক্যাম্পাস একুশের বই মেলা
প্রোফাইল পিকচারে আটকে গেছে চোখ...সেই কবে থেকেই...। ইতস্তত আঙুলে দ্বিধা মাখা সন্তর্পণ রিকোয়েস্টদেয়ালের আগেই মুহুর্মুহু নোটিফিকেশন মনে মনেই অজান্তেই ট্যাগ হাজার ভালোবাসার ছবি ...।
প্রতীক্ষায় আছি খোলা রেখেছি জানালাতুমি কোন ফাঁকে দেবে টোকা মৃদু পায়কান পেতে থাকি ওই আশায় আশায় হা করা দুয়ারে নাই অর্গল বা তালা
মন্তব্য করুন