বন্ধু
১০১ জন
ঘন কালো মেঘে ঢাকা উদার আকাশ কামনার বারিপাতের কালান্তর প্রতীক্ষা; কত রাত যায়, রাত আসে
উজান গাঁয়ের হা- ডু- ডু খেলা দিন ঘুম থেকে জেগে দেখি রক্তের মিছিল
ঢেঁকির তালে তালে ধান ভানার গীত আর হু হুম না হু হুম না বলে বেয়াড়ার হাঁক
চোখ খুলেই চোখের যন্ত্রণা অনুভব করতে পারলেন ইকুচু পিকু । বেশ তীব্র ব্যথা । চোখের দু কোণ গলে পানি পড়ছে । কিন্তু যন্ত্রণার কোন
চোখে চোখ পড়ে সহসালাজরাঙা হয় চাঁদমুখ
কচুরীপানার মত দল বেঁধে ভেসে যাই অথৈ জলে মেঘ গুড় গুড় তমশ আকাশ হাঁকে বজ্রনিনাদে
কিছু মানুষ ছিল, আছে পরাজয় যাদের ছুঁড়ে ফ্যালে হতাশার মরুভূমিতে। কোনো কাজে এ শ্রেণীর মানুষরা একবার পরাজিত হলে সেই কাজ
দু হাতের মুঠোয় কচলাই অজানা রহস্যের ভেদ আঁতুড় ঘরে প্রায় বিবসনা রমণীর আর্ত চিৎকারে
মুছা মিয়া এক মনে পাট ক্ষেতের আগাছা সাফ করছে । মাথার উপর সূর্য । কাঠ ফাটা রোদ । বাতাসে জলীয় বাষ্প নেই বললেই চলে । তবু তাঁর
আরামের রাজপ্রাসাদ ছেড়ে তোমাকে খুঁজতে বেরিয়েছিলাম ব্রহ্মপুত্রের তীর ঘেঁষে আপনি জন্ম নেওয়া কাশফুল গুলি আর নেই
তোমাকে ভালবাসার কথা বলতে গেলাম চারপাশে কানাঘুষা ফিসফাস
শৈশব বড় সুন্দর ছিলভাবনা ছিল না, ছিলনা কষ্টের আবাহন
তুমি এসে দেখে যাও তোমার জন্য হৃদয়ে ক্ষত হয়ে নেমে গেছে কতখানি পথ
বহুত ফুলের মেলায় রুপসীর ভীরে বিলাসী প্রেমের উদাসী হাওয়া কল্পনায় উড়ে,
গত রাতে ভিষন ঝড় হয়েছিল। ঝড়ের প্রচন্ড প্রকোপে আমার সুন্দর বাগানটা তছনছ হয়ে গেছে।
তোমার যদি সৃষ্টি না হতোসুন্দর পৃথিবীটা দেখা হতো না আমার।
যেদিন তুমি পাচার হয়ে গেলে আমি চেয়ে চেয়ে দেখছিলুম, কি ঐশী হাসিমাখা মুখ !
পরিত্যাক্ত ডায়েরির পাতা উল্টাতে উল্টাতে সেদিনখুঁজে পেলাম আমার ভালোবাসার নাতিদীর্ঘ তালিকা ! এক, দুই করে
মন্তব্য করুন