কামরুল হাছান মাসুক-এর ভাষার মর্যাদা উপর মারুফ মুস্তাফা আযাদ কমেন্ট করেছেঃ ভাই যখন আমি তোমাকে কমেন্ট করি, আমার এটাই ভয় ছিল যে তুমি হয়ত একটু ভুল বুঝবে। হলও তাই। কারন ব্যাপারটা আসলেই একটু জটিল। তুমি, আমি বা আমরা সবাই যে বিষয়টা নিয়ে চিন্তিত সেটা হচ্ছে নেতিবাচক পরিবর্তন। মানুষের মুখে মুখে ভাষার যে পরিবর্তন হয় সেটা মানতে কোন অসুবিধা ... আরও দেখুনভাই যখন আমি তোমাকে কমেন্ট করি, আমার এটাই ভয় ছিল যে তুমি হয়ত একটু ভুল বুঝবে। হলও তাই। কারন ব্যাপারটা আসলেই একটু জটিল। তুমি, আমি বা আমরা সবাই যে বিষয়টা নিয়ে চিন্তিত সেটা হচ্ছে নেতিবাচক পরিবর্তন। মানুষের মুখে মুখে ভাষার যে পরিবর্তন হয় সেটা মানতে কোন অসুবিধা নেই, কিন্তু সংস্কৃতির উপর সরসরি আগ্রাসনটা আসলে মানা যায় না। আর '৫২র ভাষা আন্দোলনের সাথে আমি শুধু একমতই নই, বরং মাঝে মাঝে আফসোশ হয় যে, জন্মটা আরো আগে কেন হলো না। কারন এই আন্দোলনের জন্যই এই ভাষা এতটা অনন্যতা পেয়েছে। যাই হোক, আক্ষেপটা এখানেই, যে ভাষার জন্য এত দক্ষযজ্ঞ হয়ে গেল, এই প্রজম্নের কাছে তার মূল্য অত্যন্ত সংকীর্ণ। সত্যিই যদি প্রেতাত্মা বলে কিছু থাকত তাহলে ভাষা শহীদদের আত্মা এদের মাথাগুলা মুরগীর মাথার মাথার মত টেনে ছিড়ে ফেলত। কম
কামরুল হাছান মাসুক-এর ভাষার মর্যাদা উপর মারুফ মুস্তাফা আযাদ কমেন্ট করেছেঃ লেখাটা ভালো লাগল। বাস্তব চিত্র ফুটে উঠেছে।কিন্তু ভাই এই অপভ্রংশ রোধ করার কোন উপায় নাই। একটু ইতিহাসের দিকে তাকিয়ে দেখ, সংস্কৃতের অপভ্রংশ প্রাকৃত, যা থেকে বাংলার সৃষ্টি। প্রথম যুগের বাংলা আমরা বুঝতে চাইলে অনেক যুঝতে হবে। সে ভাষার সাথে যুগে যুগে কালে কালে বি... আরও দেখুনলেখাটা ভালো লাগল। বাস্তব চিত্র ফুটে উঠেছে।কিন্তু ভাই এই অপভ্রংশ রোধ করার কোন উপায় নাই। একটু ইতিহাসের দিকে তাকিয়ে দেখ, সংস্কৃতের অপভ্রংশ প্রাকৃত, যা থেকে বাংলার সৃষ্টি। প্রথম যুগের বাংলা আমরা বুঝতে চাইলে অনেক যুঝতে হবে। সে ভাষার সাথে যুগে যুগে কালে কালে বিভিন্ন ও বিচিত্র ভাষা (যেমন আরবী, ফারসী, হিন্দি, উর্দু, ইংরেজী, পর্তুগীজ, ওলন্দাজ, মারাঠী, গুজরাটী ইত্যাদী) মিশে যে বাংলা তৈরী হয়েছে সেটাই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম ভাষা গুলোর একটি। যার জন্য এত মানুষ প্রান বিসর্জন করেছে। এই পরিবর্তন ঠেকানো সম্ভব না ভাই। পৃথিবীতে বাংলাই একমাত্র ভাষা যে ভাষায় এতরকম শব্দ আছে। পরিবর্তন ও হবে, অপভ্রংশও হবে। আমাদের পূর্বপুরুষরা ভাষার জন্য প্রান দিয়েছেন, তাই বলে এই না যে তাঁরা পরিবর্তন বিরোধী ছিলেন। তাঁরা বেঁচে থাকলে এই পরিবর্তন মেনে নিতেন বলেই আমার বিশ্বাস। আর ভালো জিনিসের সাথে খারাপ জিনিস তো আসবেই। এক্ষেত্রে সেটার নাম হলো "বাংলিশ"। সাথে খারাপ না থাকইলে ভালোর মর্ম বোঝা যায় না। আমাদের যেটা করনীয়, সেটা হল এই বিশ্বগ্রাসী পরিবর্তনের স্রোতে নিজেদের স্বত্তা যেন বিলীন হয়ে না যায়। তাহলেই আমাদের পূর্বপুরুষের আত্মত্যাগ সফল হবে। কম
প্রদ্যোত-এর অশালীন বসন উপর মারুফ মুস্তাফা আযাদ কমেন্ট করেছেঃ স্যার, আপনার কবিতাটা চরম হইছে, যা কইতে চাইছেন, কথাও সত্য। কিন্তু মা খালারা শাড়ি পইরাই তো সারা জীবন কাটায়া দিল, কই তাগো তো কোনও অসুবিধাও হইল না, কেউ আশালীনও কইল না। আর, যাই কন স্যার বাঙ্গালী মাইয়ারা শাড়ি না পরলে আর বাঙ্গালী হইল ক্যামনে, কন তো দেখি???
রাজীব আহমেদ-এর কিন্কর্তববিমুর আর হাসি উপর মারুফ মুস্তাফা আযাদ কমেন্ট করেছেঃ আমি গল্পকবিতা থেকে একরকম ইস্তফাই দিয়েছিলাম মাত্র দুটা কবিতে লিখে। আজ কি মনে করে যেন ঢুকলাম আর আপনার লেখাটাই সামনে পেলাম। আবার লেখা শুরু করার উৎসাহ পাচ্ছি। আপনার লেখাটা বেশ হয়েছে, মনে হয় বাংলা টাইপটা এখনো রপ্ত হয় নাই (কারন এই ভুলগুলি না জানার কারনে হয় নাই)... আরও দেখুনআমি গল্পকবিতা থেকে একরকম ইস্তফাই দিয়েছিলাম মাত্র দুটা কবিতে লিখে। আজ কি মনে করে যেন ঢুকলাম আর আপনার লেখাটাই সামনে পেলাম। আবার লেখা শুরু করার উৎসাহ পাচ্ছি। আপনার লেখাটা বেশ হয়েছে, মনে হয় বাংলা টাইপটা এখনো রপ্ত হয় নাই (কারন এই ভুলগুলি না জানার কারনে হয় নাই), আর এই কাহিনীটা মনে হয় সত্যি... ঠিক না?
মারুফ মুস্তাফা আযাদ-এর অবরূদ্ধ চেতন উপর মারুফ মুস্তাফা আযাদ কমেন্ট করেছেঃ আপা এটা আসলে গল্প না, প্রবন্ধ। কিন্তু প্রবন্ধের জন্য তো গল্পকবিতায় আলাদা কোন বিভাগ নেই, তাই গল্পের মধ্যেই দিতে হল। আর এই মাসে আসলে পড়ার মানসিকতাটাই ছিল না, বেশ কিছুটা সমস্যা জর্জরিত অবস্থা আর কি! যেজন্য এ মাসে লিখতেও পারিনি। দোয়া করবেন।
মন্তব্য করুন