এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের কোন সম্পাদনা ছাড়াই অথবা উপেক্ষণীয় সম্পাদনা সহকারে প্রকাশিত এবং কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী নয়।
দিগন্ত রেখার সরল হাতছানি, বক্র চাহনি মনের কপাট খুলে দিয়ে যায়, উৎসুক দৃষ্টি আমার বারে বারে ঊর্ধ্ব মুখে তাকায় বেঘোর ঘুমে কোন এক মহাপুরুষ ছড়ি হাতে ডাকে ইশারায় চোখের পর্দা চোখের সাগরে ডুবে যায় অন্তহীন সমস্যার কুঁড়ে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে আসি আমি গ্যাসের চুলার নিম্নমুখী চাপ, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী বাল্ববের মিটিমিটি কুটিল হাসি ভিতরের সুপ্ত কামনায় দিয়াশলাইয়ের ছোঁয়া পায় তৈলাক্ত বাঁশ বেঁয়ে বানর একবার উঠে আর নামে না আমার পেটের জমাট গ্যাসে রান্নার করি আয়োজন আমার বাড়ি আর সূর্যের বাড়ি এক হয়ে যায় ভাসি ঝলমলে আলোর বন্যায়; মদের বোতলের ছিপি খোলার পর ঊর্ধ্বমুখী তরলের মত পতিত হই মহাশূন্যে মাধ্যাকর্ষণ ভেদ করে পৌঁছে যাই রহস্যের উৎপত্তির কেন্দ্রস্থলে আমার হাতের মুঠোয়, ছেলের হাতের মোয়ার মত ধরা দেয় মহাবিশ্ব অক্ষয় প্রাণের শক্তি জানান দেয় নিজের অস্তিত্ব একের পর এক ভিনগ্রহ লুটায় পদতলে রোগ, শোক, জরা-ব্যাধি লেজ ঘুঁটিয়ে পালানোর পথ খুঁজে পৃথিবীর মানুষ আর মানুষের পৃথিবী একাকার হয়ে যায় মহাবিশ্বের পাল্টে যাওয়া মানচিত্র মানুষের কপালে বিজয় তিলক এঁকে দিয়ে যায় !!!