এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের কোন সম্পাদনা ছাড়াই অথবা উপেক্ষণীয় সম্পাদনা সহকারে প্রকাশিত এবং কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী নয়।
বড় বেশি রক্ত ভেঙে এসেছিলে এই আকাশ ডাঙায় কেউ তোমাকে চিনতে পারলে না! যে যেভাবে পারছে সেভাবেই চুম্বন করছে স্রোতের জলে অকারণ আত্মহনন, এই কি তবে ছিল বিধির লিখন? বল, কপালকণ্ডুলা! কত প্রহর রাঙায় চোখ ভাঙ্গা রাজপথে জিরোয় বুক আর কবিতা কিনে রাখে শনির আখড়ার মেলা বল, কপালকণ্ডুলা! এই কি তবে ছিল তোমার সেই মোটা মাথা ভানুমতির ভীমরতি খেলা?
দেখো, এখনও ভাঙা ছোঁয়ালের ভিতর ফোকলা হাসে বত্রিশ দাঁত ইবলিশের চামচিকা; অন্তঃপুরে পৈশাচিক হাসে অবরোধবাসিনী কম যান না বিন্দুবাসিনী তিনিও, আড় নয়নে সদর্পে গেঁথে চলেছেন দৈবের মেঘমালা!
আর আমি আক্ষেপ চুষে খাই অবলীলায় লাল সবুজ বর্ণমালায় ভূগোল গুনি দিন-রাত; আমার কেবল জানতে ইচ্ছে হয় জল-জোসনার কুশল কেউ বলে না--- এখন আমি আনমনে বীজ বুনি সরষে ফুল কোলাহলে ভিজাই রাগ-সংগীত বিশেষণের পর বিশেষণে সাজাই চাঁদরাতের বাসর!!
মাহমুদ হাসান পারভেজ
আপনার লেখায় অনেকগুলো নারী চরিত্র পেয়ে গেলাম। এবং গোটা কবিতাটায় আরো একজন আছে যার নাম নেই। এই নাম নেই এর জন্যই তো আজকের আমরা। তাই না? ভাল লাগল।
সেলিনা ইসলাম
"আমার কেবল জানতে ইচ্ছে হয় জল-জোসনার কুশল
কেউ বলে না---
এখন আমি আনমনে বীজ বুনি সরষে ফুল
কোলাহলে ভিজাই রাগ-সংগীত
বিশেষণের পর বিশেষণে সাজাই চাঁদরাতের বাসর!!" লাইনগুলো বেশি ভাল লাগল। শুভকামনা রইল
কেউ বলে না---
এখন আমি আনমনে বীজ বুনি সরষে ফুল
কোলাহলে ভিজাই রাগ-সংগীত
বিশেষণের পর বিশেষণে সাজাই চাঁদরাতের বাসর!!" লাইনগুলো বেশি ভাল লাগল। শুভকামনা রইল